1. admin@currentnews-24.com : currentnews :
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০২:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সারাদেশে চাঁদাবাজি, হত্যা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে উখিয়ার আলোচিত মনখালীর কামাল মেম্বার হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা সহ ৮ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের ডজন মামলার পালাতক আসামি মোস্তাক আহমদকে মরিচ্যা থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাব -১৫ নির্বাচনী কেন্দ্র কমিটির পরিচালকদের নিয়ে জেলা আমিরের প্রস্তুতি বৈঠক সম্পন্ন উখিয়ায় আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি-জনমনে বাড়ছে উদ্বেগ, আতঙ্ক ও উৎকন্ঠা  ভারত ও বাংলাদেশিদের জন্য গোল্ডেন ভিসা চালু করছে আরব আমিরাত হাবিবুর রহমানকে গ্রেফতারের বিষয়ে তদন্তের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন পবিত্র আশুরা জুলুমের বিপরীতে ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সাহস জোগাবে- প্রধান উপদেষ্টা পিআর নিয়ে ডঃ আব্বাসীর ফতোয়া ও প্রাসঙ্গিক জিজ্ঞাসা- এম রহিম উল্লাহ ব্রীজ ভেঙ্গে যাওয়ায় হাজার পরিবার কষ্ট পাচ্ছে ৮ বছর ! খবর পেয়ে ছুটে গেলেন জামায়াত নেতা জাহাঙ্গীর আলম 

উখিয়া কুতুপালং ও বালুখালীতে ত্রাণসামগ্রী অবৈধভাবে গুদামজাত করায় চারজনকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা 

  • প্রকাশিত : বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫
  • ৮৮ বার পাঠ করা হয়েছে

আব্দুল্লাহ আল যোবাইর,

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায় রোহিঙ্গাদের জন্য নির্ধারিত আন্তর্জাতিক মানবিক সহায়তা সামগ্রী গুদামজাত করে মিয়ানমারে পাচারের প্রস্তুতির অভিযোগে চারজনকে ৪ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে বিপুল পরিমাণ ত্রাণ সামগ্রীও জব্দ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৭ মে) দুপুরে উপজেলার বালুখালী ও কুতুপালং এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ কামরুল হোসেন চৌধুরী।

জব্দকৃত ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে- ২৯২ বস্তা চিনি, ৩৩৯ বস্তা চাল, ১৮ বস্তা ডাল, ১৮০৭ লিটার তেল, ৩৮৮ পিস সাবান, ৪ বস্তা হলুদ এবং ৬ বস্তা পুষ্টিকর খাদ্য। এসব সামগ্রী বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা কর্তৃক শুধুমাত্র রোহিঙ্গাদের মাঝে বিতরণের জন্য বরাদ্দ ছিল এবং সেগুলো বিক্রি বা পাচারের কোনো অনুমতি নেই।

জরিমানাপ্রাপ্তরা হলেন— মফিদুল আলম, আলী হোসেন, ইউনুছ আলী এবং ইসমাইল হোসেন। তারা রোহিঙ্গা শিবির থেকে বিভিন্ন উপায়ে ত্রাণ সংগ্রহ করে গুদামে মজুদ করছিলেন এবং সেগুলো মিয়ানমারে পাচারের পরিকল্পনায় ছিলেন বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এই কর্মকাণ্ড ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৫৬’-এর ৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আদালত অভিযুক্তদের প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে মোট চার লাখ টাকা জরিমানা করেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হোসেন চৌধুরী বলেন, “রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা পাচারের চেষ্টা একটি গর্হিত ও মানবতাবিরোধী অপরাধ। প্রশাসন এ ধরনের কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে দমন করবে। ভবিষ্যতেও যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে এমন চক্রগুলোকে আইনের আওতায় আনা হবে।”

তিনি আরও জানান, জব্দকৃত ত্রাণ সামগ্রী নিরাপদে সংরক্ষণ করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। পাশাপাশি ভবিষ্যতে এ ধরনের অপরাধ দমনে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির আওতায় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি